"মহাদিগন্ত কমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ার্ক" এর ব্যানারে আসছে নতুন ছবি "কেয়ার অফ এ জার্নি"। মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত ও তৃষানজিৎ চৌধুরী। পরিচালনার দ্বায়িত্বে রয়েছেন পরিচালক প্রতীক সরকার। ছবির তত্বাবধানে রয়েছেন স্বপন শীল। প্রযোজনাতে রয়েছেন প্রযোজক ময়ূখ দাস। ময়ূখ দাস একাধারে প্রযোজক, অন্যধারে ক্রিয়েটিভ মানুষ। ছবির প্রতিটি স্টেপে প্রযোজক হিসাবে যেমন রয়েছেন, তেমন ছবির প্রতিটি ক্রিয়েটিভ দিকে নিজে থেকে সবকিছু সামলে নেয়। অন্যদিকে পরিচালক প্রতীক সরকার ও প্রযোজক ময়ূখ দাস এর ক্রিয়েটিভ মাইন্ড মিলে যায়। তাই বলাইবাহুল্য একটি ভালো বাংলা ছবি উপহার দেবে প্রযোজক ময়ূখ দাস।
ছবির গল্প জুড়ে আছে অনেকটা ইমোশন। ছয়-সাত বছরের ছেলে পাটু, তিনকুলের কেউ নেই। বৃদ্ধা ঠাকুমার সাথে বাস করে পশ্চিমবঙ্গের এক প্রত্যন্ত গ্রামে। মা তার কবেই মারা গিয়েছে। বাবা তাদের ছেড়ে চলে গিয়েছে শহরে। কিন্তু মন তো মানে না, বাবা কে খোঁজার কবে থেকে ইচ্ছে রয়ে গিয়েছে পাটুর। একদিন গরমের ছুটিতে কাউকে না জানিয়ে পাটু একা পাড়ি দেয় শহরের উদ্দেশ্য বাবা কে খোঁজার জন্য। কিন্তু এ শহরে তো সে কাউকে চেনে না, একা এই শহরে। কিন্তু মন তো বাবা কে খুঁজে চলেছে। হঠাৎ দেখা হয় বামা নামক একজনের সাথে। যদিও বামা বয়সে অনেকটাই বড়ো পাটুর থেকে। কিন্তু তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব বাড়তে থাকে। শুরু হয় গল্পের মূল প্লট। পাটুর বাবাকে খোঁজার জন্য এক জার্নি শুরু হয় বামা আর পাটুর৷ এবারে গল্প কোন দিকে যাবে, সেই সব নিয়ে "কেয়ার অফ এ জার্নি"।
প্রযোজক ময়ূখ দাস জানান "এই ছবি মানুষের মনে জায়গা করে নেবে। একজন মানুষের জীবনে ভালোবাসা কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা এই ছবিতে ফুটে উঠবে। আমাদের টিমের প্রতিটি মেম্বার মন দিয়ে কাজ করছে। আমি ভালো বাংলা ছবি বানাতে চাই। শুধু ছবি বানানো নয়, ভালো কনটেন্ট উপহার দিতে চাই আমার প্রোডাকশন হাউস "মহাদিগন্ত কমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ার্ক" থেকে। কারন দর্শকরা আমাদের কাছে ভগবান। মন দিয়ে সিনেমা বানাতে চাই আমরা।
খুব তাড়াতাড়ি ছবির শ্যুটিং শুরু হবে।